EVERYTHING ABOUT কবিতা, গল্প, গদ্য

Everything about কবিতা, গল্প, গদ্য

Everything about কবিতা, গল্প, গদ্য

Blog Article

বিডিপ্রাইমারি সাইটে আপনাকে স্বাগতম। এখানে পড়ালেখা সম্পর্কিত পোস্ট করা হয়। শিক্ষা সম্পর্কিত বিশেষ করে প্রাথমিক শিক্ষা সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য পেতে আমাদের সাথেই থাকুন।

মোটেই না। শুধু ছন্দের গণিত বাদ পড়লো। আসলো ভাবের আর বাক্যের প্রবাহমানতার ছন্দ। গদ্য কবিতায় কবিত্ব দেখানো কবির বরং কঠিনই হয়ে গেল! কবিত্ব কী দেখানোর জিনিস? উত্তর হবে না। কবিত্ব হয়ে ওঠার ব্যাপার। একজন কবি, কবি হয়ে ওঠার মাধ্যমে যা লাভ করে। গদ্য কবিতায় কবিত্ব দেখানোর সুযোগ আরো বেড়ে যায়। কারণ এখানে গাণিতিক ছন্দের হিসেব কষে কবিতা লিখতে হয় না। আবেগের ঘোড়াকে ভাবের ছন্দে বেঁধে গদ্য কবিতা আগায়। মঞ্চে নৃত্যরত রমণীর মতো ধরাবাঁধা ছকে নাচে না, চলার পথে নিজের খেয়াল খুশি মতো সে চলে। সুন্দর শব্দবাগানের মধ্যে হেঁটে যায় আর হরেকরকমের শব্দফুল সে মাথায় গুঁজে নেয়। সময়ে সময়ে সে বাহারি রূপ ধারণ করে এগিয়ে যায় গন্তব্যে। তৈরি হয় গদ্যছন্দ।

তঞ্চঙ্গা একটি ক্ষুদ্র জাতিসত্তার নাম।

[মোনাজাত, ভাইবে মুজিব ইরম বলে, মুজিব ইরম]

নগদ ঋণ ও জমাতিরিক্ত ঋণের মধ্যে পার্থক্য

কবিতাটি শুরু করেন কবি লালনের উক্তি দিয়ে ‘যথা যাই মানুষ দেখি মানুষ দেখে জুড়াই আঁখি’। কিন্তু সেই মানুষের মাঝেই লুকিয়ে আছে যে শয়তান তাকেই কবি যখন দেখেন স্বর্গের মতো পৃথিবীকে নরক করে তুলছে শুধু বাণিজ্যের চাদরে তখন মানুষই লজ্জা পায় নিজেকে মানুষ হিসেবে পরিচয় দিতে। তৃতীয় ভূগোল বলতে কবি তৃতীয় বিশ্বের মানুষের কথা বলেছেন। যাদের উপর সাম্রাজ্যজ্যবাদের কালো হাত মানুষকে করছে আদম হাওয়ার মতো স্বর্গচ্যুত।

জাতিসংঘ উঠিল নিলামে, কিনিল বাণিজ্য লক্ষ্মী। শয়তান ভীষণমুগ্ধ।

গদ্য হলো মানুষের কথ্য ভাষার লেখ্যরূপ। এর বিপরীত হলো পদ্য বা কাব্য। গদ্যের প্রাথমিক ব্যবহার চিঠিপত্র লেখায়, দলিল-দস্তাবেজ প্রণয়নে এবং ধর্মীয় গ্রন্থাদি রচনায়। বাংলা পদ্যের ইতিহাস শুরু হয়েছে চর্যাপদ থেকে; কিন্তু গদ্যের ইতিহাস ততটা প্রাচীন নয়। গদ্যের চারিত্র্য নির্ভর করে শব্দের ব্যবহার এবং বাক্যে পদ (শব্দ) স্থাপনার ক্রমের ওপর। আধুনিক যুগে গদ্যের প্রধার দুটি ব্যবহার হলো কথাসাহিত্য এবং প্রবন্ধ।

নির্জনে কত কথা বলি— শুনি বিচিত্র ধ্বনি— দূর থেকে ভেসে আসা কোকিলের ডাক

কবি- কাজী নজরুল ইসলাম সাধুর নগরে বেশ্যা মরেছে পাপের হয়েছে শেষ বেশ্যার লাশ হবে না দাফন এইটা সাধুর দেশ… ...বিস্তারিত

ডাকে ধানের গোলায়। পরিপাটি ধুতির ভাঁজ, জ্বলে হাসি

দিনটা কেবল ভালো রোখো…আর কিছু ধন চাই না মুর্শিদ— একটা নারী বুঝতে

কবিতা কেবল ভাষাসর্বস্ব কঙ্কালমাত্র নয়। অনেকটা আপন অস্তিত্বকে খুঁড়ে তুলে আবিস্কার করে নেবার মতো এক মনোভাষা, মানগঠন, রুচিগঠন ও বাচনসৌন্দর্য সৃজন। শৈলীদক্ষতা ও গুনাবলি নতুন এবং সপ্রাণ। নতুন ধারার কবি অজ্ঞাত ফলের কাঁদি কাঁধে নিয়ে নুয়ে পড়ে। বস্তু ও বর্তমান লয়ে কবির খেলা প্রেম, দ্রোহ, দুঃখ, বেদনা, সুখবোধ, বিরহ এবং অভিমান। ধর্ম-অধর্ম এবং উৎসব ও অভিসার ফুটিয়ে তুলতে পারা যায় কবিতায়। কবি ফাহিম ফিরোজ এর ভাতঘুম নতুন ধারার প্রথম সোপান, অনবদ্য।পুরাতত্ত্ব, দর্শন, ঐতিহ্য আর বাংলা জাতির শেকড় তথা লোকজ ভাষার মিশেলে প্রাচুর্যময় এক শতাব্দীর বাঁক। কোথাও কোনো ঘাটতি নেই, বৈজ্ঞানিকভাবে পরীক্ষিত এই নতুন ধারার ইস্তেহার। আগামী একশ বছর সাহিত্যে টিকে থাকার মতে মহত্ত্বময়। বাংলা সাহিত্য জগত এখন লেজুড়বৃত্তির লেবাসে আটকা। ফলে অভাগা এই জাতির সাংস্কৃতিক মুক্তি রাজনৈতিক গ্যাঁড়াকলে here পদদলিত হচ্ছে প্রতিনিয়ত। পরিবর্তনের স্বতঃস্ফূর্ততাকে যারা স্বীকার না করে নির্দিষ্ট তথা আধুনিক ছকের বা গন্ডির মধ্যে কবিতা লিখে তারা ধ্বংস হয়ে যাবে, হারিয়ে যাবে কালের অতল গর্ভে। নতুন ধারা দিছে তাই আধুনিকের মুখে ছাই!

আকিমুন রহমান আল মাহমুদ আবুল আহসান চৌধুরী আবদুশ শাকুর আখতারুজ্জামান ইলিয়াস আব্বাসউদ্দিন আহ্‌মদ আবুল বাশার আয়েশা খাতুন আশিস গোস্বামী আহমেদ সাকিব আর‍্যণক বসু আদিত্য মণ্ডল আদিত্য মন্ডল আইভি চট্টোপাধ্যায় ড.

Report this page